“বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ককটেলের বিস্ফোরণ পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ ক্ষমতাসীন দলের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ”

“বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ককটেলের বিস্ফোরণ পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ ক্ষমতাসীন দলের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ”

“বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ককটেলের বিস্ফোরণ পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ ক্ষমতাসীন দলের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ”

Muktobak24: ঢাকা, সোমবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৫, ২৯ পৌষ ১৪২১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৩৬

তথ্যসুত্র : http://www.amardeshonline.com/pages/details/2015/01/12/264954#.VLPLs9KUcd0

আ.লীগের সমাবেশের প্রবেশ গেইটে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

আওয়ামী লীগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশে যোগদান উপলক্ষে বাংলা একাডেমির বিপরীত পাশের গেইট দিয়ে যুবলীগের একটি মিছিল প্রবেশ করার সময় ৩টি ককেটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দুপুর ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় ৩ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে ১টি অবিস্ফোরিত ককটেল নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা করছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র-গুলিসহ ক্ষমতাসীন দলের ৪ জন আটক

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ককটেলের বিস্ফোরণ পর আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ ক্ষমতাসীন দলের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২টি পিস্তল, ৩৯ রাউন্ড গুলি ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার বেলা আড়াইটার দিকে সমাবেশস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের কালিমন্দির গেট থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন- মিরপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আনোয়ার হোসেন লিটু, মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবু সায়েম শাহীন, তার সহযোগী জসিম উদ্দীন ও জাহাঙ্গীর আলম।

পুলিশ জানায়, আটকের সময় আনোয়ার হোসেন লিটুর কাছ থেকে ১টি পিস্তল ও ১৩ রাউন্ড গুলি, আবু সায়েম শাহীনের কাছ থেকে ১টি পিস্তল ও ১৪ রাউন্ড গুলি, জসিম উদ্দীনের কাছ থেকে ১২ রাউন্ড গুলি এবং জাহাঙ্গীর আলমের কাছ থেকে পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। আটকের পর তাদের শাহবাগ থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এর আগে বেলা দুইটার দিকে সমাবেশে প্রবেশের বাংলা একাডেমির বিপরীত পাশের গেইট দিয়ে যুবলীগের একটি মিছিল প্রবেশকালে পরপর তিনটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে তিনজন আহত হয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করে সেটি নিষ্ক্রিয় করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় দলের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

উল্লেক্ষ্য

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলের অবরোধের মধ্যেই ক্ষমতাসীন দল এই সমাবেশ করে। ৫ জানুয়ারি কর্মসূচি পালন করতে না পারার পর সারাদেশে লাগাতার অবরোধ ডাকেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি ও গাড়ি পোড়ানোর মধ্য দিয়ে সেই কর্মসূচি চলছে।